Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

Title
Regional research-extension review and program formulation-2024 held at Moulvibazar Akbarpur in Sylhet region
Details

সংবাদ পরিবেশন : মো.জুলফিকার আলী, এআইসিও, কৃষি তথ্য সার্ভিস, সিলেট

আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র,বিএআরআই, আকবরপুর, মৌলভীবাজার এর আঞ্চলিক গবেষণা-সম্প্রসারণ পর্যালোচনা ও কর্মসূচি প্রণয়ন -২০২৪ সিলেট অঞ্চলে অনাবাদি জমিতে ফসল উৎপাদন ও নিবিড়তা বৃদ্ধিতে  শুক্রবার ও শনিবার ( ২৪ ও ২৫ মে)  ০২ দিনব্যাপী কৃষি গবেষণা কেন্দ্র আকবরপুরে প্রশিক্ষণ হল রুমে আঞ্চলিক কর্মশালার অনুষ্ঠিত হয়। 

উক্ত কর্মশালায় মো. হায়দার হোসেন মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা,আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, আকবরপুর এর উদ্বোধনী পর্বে সভাপতিত্বে  প্রধান অতিথি  অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ড. দেবাশীষ সরকার, মহাপরিচালক বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, গাজীপুর। তিনি উদ্বোধনী বক্তব্যে বলেন- কৃষকদের মাধ্যমে মাঠ ফসলের গতানুগতিক জাতের চাষ পরিবর্তন করে অধিক ফলনশীল জাত সমূহ সম্প্রসারণ করতে হবে। এছাড়া সিলেট অঞ্চলের অনাবাদি জমি চাষের আওতায় এনে কৃষির উৎপাদন বৃদ্ধি, খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা পুরণ করতে হবে। গবেষণার মাধ্যমে ফসল উৎপাদনের সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও যুগোপযোগী বৈরী আবহাওয়া প্রতিরোধী উন্নত জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা হচ্ছে। তিনি সিলেট অঞ্চল তথা দেশের কৃষি উন্নয়ন ও গবেষণা কাজের জন্য সহযোগিতা করার জন্য উপস্থিত সকলকে আহবান জানান এবং চলমান গবেষণা-সম্প্রসারণ পর্যালোচনা ও কর্মসূচি প্রণয়ন সাথে একাগ্রতা প্রকাশ ও সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন- কৃষিবিদ মো. তাজুল ইসলাম পাটোয়ারী, পরিচালক (সরেজমিন উইং), কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ঢাকা;  কৃষিবিদ মো. মতিউজ্জামান, অতিরিক্ত পরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সিলেট অঞ্চল ও মো. ইসমাইল হোসেন, পরিচালক, বাংলাদেশ চা গবেষণা ইন্সটিটিউটের (বিটিআরআই);  আসাদুজ্জামান, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, আকবরপুর; ড.মো. মাহমুদুল ইসলাম নজরুল, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, সিলেট; এম এইচ এম বোরহান উদ্দিন ভূঁইয়া প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, জৈন্তাপুর প্রমুখ।

আলোচকরা এলাকার পতিত জমি কিভাবে কাজে লাগানো যায় এবং স্থানীয়ভাবে উপযোগী ফসল আবাদের ওপর জোর দেন। আবাদি জমির পরিমাণ দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। তাই অকৃষিকাজে কৃষিজমির ব্যবহার ন্যূনতম পরিমাণ নিশ্চিত করা এবং উর্বর কৃষিজমি যাতে অধিগ্রহণ না করা হয় তা লক্ষ্য রাখতে হবে। এছাড়া তিন ফসলি জমি কৃষিকাজের জন্য সংরক্ষণ করতে হবে।

Images
Attachments
Publish Date
25/05/2024
Archieve Date
30/06/2024